Skip to content

লিওনেল মেসির সংক্ষিপ্ত আকারে জীবনী ২০২৩

  • by

লিওনেল মেসি হ্যালো ফুটবল প্রেমিক বন্ধুরা আজকে আমরা এই সম্পূর্ণ আর্টিকেল জুড়ি আলোচনা করব ফুটবলের জাদুকর লিওনেল মেসি আধুনিক যুগের সবচেয়ে মহান ফুটবলার জায়গায় যাকে অধিষ্ঠিত করা হয়। মেসির পায়ের জাদুতে পুরো পৃথিবীতে তার ভক্ত রয়েছে কোটি কোটি তিনি একের পর এক গোল উপহার দিয়ে যাচ্ছেন, ভক্তদের মনে রাখার কতগুলো ম্যাচ লিওনেল মেসির হাত ধরেই আর্জেন্টিনা দল  2014 সালে ফাইনাল উঠেছিল। তারা 2014 সালে জার্মানির সাথে রানার্স আপ হয়েছিল লিওনেল মেসির আর্জেন্টিনা অল্পের জন্য তারা কাপ নিতে পারেনি।তবুও সারাবিশ্বে তার কোটি কোটি ভক্ত, তেমনি ভাবে বাংলাদেশে তার কোটি কোটি ভক্ত রয়েছে। তাই আপনারা যারা ফুটবলের জাদুকর মেসির জীবনী সম্পর্কে অনলাইনে অনুসন্ধান করেছেন তাদেরকে আমাদের এই আর্টিকেলে স্বাগতম। লিওনেল মেসির নেতৃত্বে কোপা আমেরিকার ফাইনাল জিতেছিল ব্রাজিলের বিপক্ষে 2021 সালে।

শুধু তাই নয় ফুটবলের জাদুকর লিওনেল মেসি তার পায়ের জাদু এখনো দেখিয়ে যাচ্ছেন, তিনি বার্সেলোনা ক্লাবের হয়ে অনেকদিন সার্ভিস দিয়ে গিয়েছিলেন এখন তিনি প্যারিসের ক্লাব পিএসজিতে আছেন। তিনি সেখানে তার আরেক বন্ধু ফুটবলের মহাতারকা নেইমার এর সাথে একসঙ্গে পিএসজিতে সার্ভিস দিয়ে যাচ্ছেন, এবং একের পর এক দারুন গোল উপহার দিয়ে যাচ্ছেন ফুটবলের এই মহাতারকা সম্পর্কে যদি বলতে যাই তাহলে তার কথা শেষ হবে না। কারণ তিনি ফুটবলের শুধু জাদুকরী না তিনি কুটি কুটি মানুষের মন কেড়েছেন তার পায়ের জাদুতে, আমি বাইরের রাষ্ট্রের কথা বলবো না নিজ রাষ্ট্র বাংলাদেশের কথা বলব ফুটবলের এই মহাতারকা আর্জেন্টিনা দল থেকে অবসর নিতে চেয়েছিল তাতে বাংলাদেশের তার ভক্তরা ভেঙ্গে পড়েছিল, এই ফুটবলের মহাতারকার জন্য এবং পরবর্তীতে তিনি অবশ্য কামব্যাক করেছেন তার ভক্তদের কথা ভেবে।

 লিওনেল মেসির পরিচয়:

নাম: লিওনেল মেসি।

জন্ম: ১৯৮৭ সালের ২৪শে জুন।

পিতার নাম: হোর্হে হোরাসিও মেসি পেশায় স্টিল কারখানার কর্মচারী ছিলেন।

মাতার নাম: সেলিয়া মারিয়া কুচ্চিত্তিনি পেশায় পাট টাইম ক্লিনার ছিলেন।

ভাই/বোন: তিন ভাই একবোন।

বড় ভাইদের নাম: রাদ্রিগো ও মাতিয়াস।

বোনের নাম: মারিয়া সল।

লিওনেল মেসির প্রাথমিক ক্যারিয়ার শুরু:

ফুটবলের মহাতারকা তার  ছোটকাল থেকেই ধ্যান ধারণা ছিল শুধু ফুটবল ফুটবল ছাড়া আর কিছুই ভাবতেন না। তিনি ফুটবলের জন্য ঠিকমতো পড়াশোনা করতেন না সব সময় ফুটবল নিয়ে মেতে থাকতেন, আর মেসির প্রাথমিক ক্যারিয়ার শুরু হয় এলাকার স্থানীয় ক্লাব গ্রান্দোলির হয়ে ফুটবল খেলা শুরু করেন, যার কোচ ছিলেন তার বাবা হোর্হে এরপর থেকে তিনি আর থেমে থাকেননি। এর পর 1995 সালে মেসি রোজারিও ভিত্তিক ক্লাব নিওয়েল সওল্ড বয়েজে যোগ দেন। ওই সময় তিনি আর একটি ক্লাবে যোগ দেন স্থানীয় ক্লাবের সদস্য হয়ে কিন্তু সেই ক্লাবে তিনি চমৎকার খেলছিলেন শুধু দুবার পরাজিত হয়েছিল ক্লাবটি তাছাড়া প্রত্যেকটি ম্যাচ ক্লাবটি জিতেছিল। আর ক্লাবটি মেসি কে উপাধি দিয়েছিল দা মেশিন অফ 87 উপাধি দিয়েছিলেন তাকে ক্লাবটির সবাই তার এই নামটি মেশিন অফ 87 বলে ডেকে মজা করত।

কিন্তু হঠাৎ করেই একদিন তার ক্যারিয়ারে ফুটবল খেলায তার অনিশ্চিত হয়ে যাওয়ার মতো হয়ে গিয়েছিল তার একটি সমস্যা হয়েছিল গ্রোথ হরমোনের সমস্যা 11 বছর বয়সী মেসি গ্রোথ হরমোনের সমস্যায় তার পরিবার চিকিৎসার ভার বহন করতে পারতে ছিল না যার পরিমাণ ছিল 900 মার্কিন ডলার তার ভবিষ্যৎ একেবারেই অনিশ্চিত হয়ে পড়েছিল কিন্তু তার জীবনে এক মহান ব্যাক্তি এসেছিল তার আলোকবর্তিকা হিসেবে

বার্সেলোনার তৎকালীন ক্রিয়া পরিচালক লেক্সাস রেক্রাচ মেসির পাশে এসে দাঁড়ায়। তিনি মেসির প্রতিভা দেখে মুগ্ধ হয়েছিলেন, তখন তার চিকিৎসার জন্য সমস্ত টাকা বার্সেলোনা ক্লাব থেকে বহন করা হতো মেসি তখন তার বাবা সহ তিনি চলে যান বার্সেলোনায় তখন তিনি আবার খেলোয়াড়ী জীবনে ফিরে আসেন।

বার্সেলোনা ক্লাবে মেসির যাত্রা শুরু 2002 সালে বার্সেলোনা যুব দলের সাথে তিনি খেলেছিলেন সেখানে তিনি দুর্দান্ত পারফর্ম করায় তাকে আবার বার্সেলোনা দলের হয়ে মেসির লা লিগায় অভিষেক হয়। এরপর তিনি 2004 ও 2005 মৌসুমী ফিফা ফুটবল গোল করার ক্ষেত্রে সর্বকনিষ্ঠ খেলোয়ার হয়ে তিনি তার প্রথম স্বীকৃতি অর্জন করেন।এরপর তিনি বার্সেলোনার হয়ে অনেকদিন ধরে সার্ভিস দিয়ে যাচ্ছেন।বর্তমানে তিনি স্পানিশ ক্লাব পিএসজির হয়ে চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন।

লিওনেল মেসির আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার:

লিওনেল মেসি এর বাল্যকাল কেটেছিল স্পেনে তিনি দীর্ঘ 11 বছর স্পেনে ছিলেন 2004 সালে তার জন্য একটা অফার আসে অনুরোধ,20 দলের হয়ে খেলার সুযোগ পেয়েছিলেন। কিন্তু এই ফুটবল তারকা তার নিজের দেশ আর্জেন্টিনার হয় খেলার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন 2005 সালে তার নেতৃত্বে যুবদল খেলেছিল।আর 2006 এর দিকে আন্তর্জাতিক ফুটবল ম্যাচে তিনি নিজেকে  পুরোপুরি ভাবে আত্ম প্রকাশ করেছিলেন।মেসি আর্ন্তজাতিক ফিফা ফুটবল বর্ষসেরা হন চারবার।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *