উপকূল এক্সপ্রেস ট্রেন হাই বন্ধুরা আজকে আমরা আবারো একটি ট্রেনের পোস্ট নিয়ে হাজির হয়েছি আমাদের ওয়েবসাইটে উপকূল এক্সপ্রেস ট্রেন টি একটি আধুনিক ট্রেন এই ট্রেনটি সুনাম অনেক ট্রেনটিতে যাত্রীদের জন্য সকল প্রকার সুযোগ সুবিধা প্রদান করা হয়ে থাকে ট্রেনটি ভালো একটি গুন হলো ট্রেনটি যথাসময়ে গন্তব্য স্থানে পৌঁছে দেয়ার চেষ্টা করে। ট্রেনটি ভালো পরিষেবা দেওয়ার কারণে ট্রেনটির অনেক সুনাম রয়েছে।
উপকূল এক্সপ্রেস ট্রেনটি প্রতিনিয়ত কমলাপুর টু নোয়াখালী যাওয়া আসা করে নোয়াখালী টু কমলাপুর ভ্রমনের জন্য যাত্রীরা ট্রেন কে বেশী বেচে নেয়। কারণ ট্রেনে ভ্রমণ সকলেরই ভালো লাগে। ট্রেন ভ্রমণ নিয়ে অনেকেই যমুনা এক্সপ্রেস ট্রেন নিয়ে সার্চ করে থাকে। যমুনা এক্সপ্রেস সর্ম্পকে যে ট্রেনটি কোন সময় ষ্টেশন থেকে ছেড়ে দেয় সেটা জানার জন্য অথবা ভাড়ার তালিকা জানার জন্য সার্চ করে থাকে ট্রেনটি সর্ম্পকে তাই আমরা আজকে চেষ্টা করেছি যমুনা এক্সপ্রেস ট্রেনের সকল খুটি নাটি তুলে ধরার।
কমলাপুর টু নোয়াখালী ট্রেনে ভ্রমণ বেশি মানুষ কেন করে:
ট্রেনে ভ্রমণ করতে সবারই ভালো লাগে কারণ ট্রেনে ভ্রমণ করার মজাটাই আলাদা অন্য পরিবহনের তুলনায়। যারা ট্রেনে একবার হলেও ভ্রমণ করেছে তারাই বলতে পারবে আসলে ট্রেনে ভ্রমণ করা অন্য পরিবহনের তুলনায় কেমন, আসলে ট্রেনে ভ্রমণ একটা মজার বিষয় আর একটা মজার বিষয় হচ্ছে ট্রেন এক ষ্টান্ড থেকে আরেক ষ্টান্ড না যাওয়া পর্যন্ত কোন ব্রেক করে এবং অন্য পরিবহনের তুলনায় ট্রেনে তুলনামূলক ভাবে ভাড়াও অনেক কম। আর যথা সময়ে গন্তব্য স্থানে পৌঁছানো যায় ট্রেনে ভ্রমন করার কারনে।
উপকূল এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচী:
আপনি যে কোন পরিবহনের ভ্রমণ করেন না কেন আপনাকে অবশ্যই সেই পরিবহনের সময়সূচি জানতে হবে। আর ট্রেনের সময়সূচী তো জানতেই হবে কারণ ট্রেন অন্য পরিবহন এর মত নয় ট্রেন সঠিক সময়ে স্টেশন থেকে ছেড়ে দেয়। তাই ট্রেনের সময়সূচি আগে থেকে জেনে রাখতে হয় ও সময়মতো স্টেশনে পৌঁছতে হয় তাই আজকে আমরা চেষ্টা করেছি উপকূল এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচি তুলে ধরার —
ট্রেন নং | উৎস | গন্তব্য | ছাড়ার সময় | পৌছানোর সময় | ছুটির দিন |
৭১১ | কমলাপুর | নোয়াখালী | ১৫.২০ | ২১.২০ | মঙ্গলবার |
৭১২ | নোয়াখালী | কমলাপুর | ০৬.০০ | ১১.৪৫ | বুধবার |
উপকূল এক্সপ্রেস ট্রেনের ভাড়ার তালিকা
আমরা দেখি অনেকেই উপকূল এক্সপ্রেস ট্রেনের ভাড়ার তালিকা জানে না। তখন তারা অনলাইনে সার্চ করে থাকে।তাদেরকে বলবো আপনার বর্তমান ঠিক জায়গায় রয়েছেন। আমরা এখানে চেষ্টা করেছি উপকূল এক্সপ্রেস ট্রেনের ভাড়ার তালিকা তুলে ধরতে।
সিরিয়াল নং | গন্তব্যস্থল | শো: সাদারণ | শো: চেয়ার | ১ম সিট |
01 | নোয়াখালী | ২১০ | ২৫০ | ৩৩৫ |
02 | চৌমুহনী | |||
03 | বজরা | |||
04 | সোনাইমুড়ি | |||
05 | নাথের পেটুয়া | |||
06 | লাকসাম | ১৭৫ | ২১০ | ২৮০ |
07 | কুমিল্লা | ১৬০ | ১৯০ | ২৫০ |
08 | আখাউড়া | ১২৫ | ১৪৫ | ১৯৫ |
09 | ব্রাক্ষণবাড়িয়া | ১১০ | ১৩৫ | ১৭৫ |
10 | কসবা | ১৩৫ | ১৬০ | ২১৫ |
11 | আশুগঞ্জ | ১০০ | ১২০ | ১৬০ |
ট্রেনের গুরুত্বপূর্ন গুনগুলো:
ট্রেন হচ্ছে ভ্রমণের দিক থেকে একটি পারফেক্ট পরিবহন ট্রেনে ভ্রমণ একটি আনন্দময় ভ্রমণ হয়ে থাকে। আর এই আনন্দময় ভ্রমণ হওয়ার পিছনে ট্রেনের অনেক গুনাগুন রয়েছে, সে কারণে ট্রেনে ভ্রমণ করতে ভালো লাগে, বা অনেক কমপিটিবল মনে হয়। ট্রেনের গুন গুলো হল ট্রেন যথাসময়েই গন্তব্য স্থানে পৌঁছে দিতে চেষ্টা করে, ও ট্রেন চলন্ত অবস্থায় কোন রকমের যানজটে পড়াতে হয় না। কারণ ট্রেন নির্দিষ্ট একটা রাস্তা দিয়ে তার গন্তব্যস্থানে চলে যায়।
শেষ কথা: পরিশেষে একটি কথা যে, যদি কোন তথ্য মিছিং থাকে তাহলে আপনারা কমেন্টে জানাতে পারেন।আর একটি কথা ভাড়া কিন্তু অনেক সময় চেন্জ হয়ে যায়,কারণ অনেক সময় তেলের দাম বেড়ে যায় সে কারনে বেড়ে যায় গাড়ির ভাড়ার দামও তাই আপনারা টিকিট কাটার আগে দামটা টিকিট কাউন্টার থেকে জিঞ্জেস করে নিবেন। |