Skip to content

আশুগঞ্জ টু কুমিল্লা ট্রেনের সময়সূচী, ভাড়ার তালিকা ২০২৩

  • by
আশুগঞ্জ টু কুমিল্লা ট্রেনের সময়সূচী, ভাড়ার তালিকা

সম্মানিত পাঠক এই আর্টিকেলের আলোচ্য বিষয়টি হচ্ছে ট্রেন নিয়ে আলোচনা, আর ট্রেনের বিষয়টি হচ্ আশুগঞ্জ টু কুমিল্লা ট্রেনের সময়সূচি সম্পর্কে আলোচনা করব আশুগঞ্জ টু কুমিল্লা ট্রেনের রুটে নিয়মিত অনেকগুলো ট্রেন চলাচল করে। ভ্রমণের জন্য মানুষ ট্রেন কে বেশি বেচে নেয়, কারন ভ্রমনের দিক থেকে ট্রেন একটি জনপ্রিয় পরিবহন ব্যবস্থা। কারণ ট্রেনে ভ্রমণ করতে সবারই ভালো লাগে, ট্রেন নির্দিষ্ট সময়ে গন্তব্য স্থানে পৌঁছে দিতে চেষ্টা করে, যানজট বিহীন যাতায়াত করা যায়, ও অনেক কম্পিটেবল মনে হয়।

তাই আপনারা যারা আশুগঞ্জ টু কুমিল্লা ট্রেনের সময়সূচী অনলাইনে অনুসন্ধান করতেছেন, তাদেরকে আমাদের এই আর্টিকেলে স্বাগতম। আপনারা এখান থেকে আশুগঞ্জ টু কুমিল্লা ট্রেনের সময়সূচি ও ভাড়ার তালিকা সম্পূর্ণ আপডেট তথ্য পেয়ে যাবেন। তাই আর্টিকেলটি স্ক্রিপ্ট করে না পড়ে মনোযোগ সহকারে পড়ুন, আশা করি আপনার কাঙ্খিত তথ্যটি পেয়ে যাবেন। তবে হ্যাঁ আর কথা না বাড়িয়ে আমরা চলে যাই এখন সরাসরি মূল পর্বে।

আশুগঞ্জ টু কুমিল্লা ট্রেনে ভ্রমণ মানুষ কেন করে:

ট্রেনে ভ্রমণ করতে সবারই ভালো লাগে কারণ ট্রেনে ভ্রমণ করার মজাটাই আলাদা অন্য পরিবহনের তুলনায়। যারা ট্রেনে একবার হলেও ভ্রমণ করেছে তারাই বলতে পারবে আসলে ট্রেনে ভ্রমণ করা অন্য পরিবহনের তুলনায় কেমন, আসলে ট্রেনে ভ্রমণ একটা মজার বিষয় আর একটা মজার বিষয় হচ্ছে ট্রেন এক ষ্টান্ড থেকে আরেক ষ্টান্ড না যাওয়া পর্যন্ত কোন ব্রেক করে না। যা যথা সময়ে গন্তব্য স্থানে পৌঁছানো যায় ট্রেনে ভ্রমন করার কারনে।

ট্রেনে ভ্রমণ করার সুবিধা সমূহ:

অন্যান্য পরিবহনের তুলনায় ট্রেন হচ্ছে এমন একটি পরিবহন যা আমরা সকলেই জানি যে একটি ষ্টান থেকে ছেড়ে আরেকটি ষ্টান না যাওয়া পর্যন্ত কোন ব্রেক করে না। হ্যাঁ ব্রেক করে অনেক সময় কাজে ক্ষেত্রে তা বাদে ট্রেন নিজের মত চলতেই থাকে সেজন্য ট্রেনের ভ্রমণটা একটা অন্যরকম ফিলিংস মনে হয়। শুধু তাই নয় ট্রেনে ভ্রমণ অন্য পরিবহনের তুলনায় একটু লেট হলেও তাতে অনেক সুবিধা পাওয়া যায়।

আশুগঞ্জ টু কুমিল্লা ট্রেনের নাম:

আশুগঞ্জ টু কুমিল্লা ট্রেনের রুটে ০২টি ট্রেন চলাচল করে নিয়মিত আর এই ট্রেন গুলোর নাম সম্পর্কে আপনাকে আগে জানতে হবে।আপনাদের সুবিধার্থে ট্রেনের গুলোর নাম নিচে তুলে ধরা হলো —

  • উপকুল এক্সপ্রেস (৭১২)
  • মহানগর এক্সপ্রেস (৭২২)

আশুগঞ্জ টু কুমিল্লা ট্রেনের সময়সূচী:

আপনি যে কোন পরিবহনের ভ্রমণ করেন না কেন আপনাকে  অবশ্যই সেই পরিবহনের সময়সূচি জানতে হবে। আর ট্রেনের সময়সূচী তো জানতেই হবে কারণ ট্রেন অন্য পরিবহন এর মত নয় ট্রেন সঠিক সময়ে স্টেশন থেকে ছেড়ে দেয়। তাই ট্রেনের সময়সূচি আগে থেকে জেনে রাখতে হয় ও সময়মতো স্টেশনে পৌঁছতে হয় তাই আজকে আমরা চেষ্টা করেছি আশুগঞ্জ টু কুমিল্লা ট্রেনের সময়সূচি তুলে ধরার —

সিরিয়াল নং

 আশুগঞ্জ টু কুমিল্লা ট্রেনের সময়সূচী

০১ ট্রেনের নাম ছাড়ার সময় পৌছানোর সময় ছুটির দিন
০২ উপকুল এক্সপ্রেস (৭১২) ১৭.১০ ১৯.০১ মঙ্গলবার
০৩ মহানগর এক্সপ্রেস (৭২২) ২৩.১৬ ০১.৪৭ রবিবার

আশুগঞ্জ টু কুমিল্লা ট্রেনের ভাড়ার তালিকা:

আমরা দেখি অনেকেই আশুগঞ্জ টু কুমিল্লা ট্রেনের ভাড়ার তালিকা জানে না তখন তারা অনলাইনে সার্চ করে থাকে।তাদেরকে বলবো আপনার বর্তমান ঠিক জায়গায় রয়েছেন। আমরা এখানে চেষ্টা করেছি আশুগঞ্জ টু কুমিল্লা ট্রেনের ভাড়ার তালিকা তুলে ধরতে।

সিরিয়াল নং আসন বিন্যাস ভাড়ার তালিকা
০১ শোভন ৮০ টাকা
০২ শোভন চেয়ার ৯৫ টাকা
০৩ প্রথম সিট ১২৫ টাকা
০৪ প্রথম বার্থ ১৯০ টাকা
০৫ স্নিগ্ধা ১৮৪ টাকা
০৬ এসি সিট ২১৯ টাকা
০৭ এসি বার্থ ৩৩০ টাকা

ট্রেনের নিয়ম কানুন সমূহ:

ট্রেনের কিছু নিয়ম কানুন রয়েছে যা আমাদের সকলের জানা দরকার বা উচিৎ ট্রেনের নিয়ম কানুন গুলো নিচে তুলে ধরা হলো —

  • টিকিট ছাড়া কেউ ট্রেনে উঠবেন না।
  • নিজের মালামাল নিয়ে দায়িত্বে রাখুন।
  • টিটি  টিকিট চেক করার পরেও টিকিট টি সরবরাহে রাখুন যাতে স্টেশন থেকে বের হতে ঝামেলা না হয়।
  • বিনা কারণে ট্রেনের স্টপচেন টানবেন না।
  • অপরিচিত কারো দেওয়া কোন কিছু খাওয়া থেকে বিরত থাকবেন।

ট্রেনের বৈশিষ্ট্য সমূহ:

ট্রেনের অনেক গুনাগুন রয়েছে অথ্যাৎ ট্রেনের অনেক বৈশিষ্ট্য অন্যান্য পরিবহনের তুলনায় যাতায়াতের ক্ষেত্রে ট্রেন অনেকাংশে এগিয়ে কারন ট্রেন যথাসময়ে গন্তব্য স্থানে পৌছে দিতে চেষ্টা করে। নিচে ট্রেনের বৈশিষ্ট্য গুলো নিচে তুলে ধরা হলো—

  • ট্রেনের প্রধান বৈশিষ্ট্য হচ্ছে যথাসময়ে গন্তব্য স্থানে পৌছে দেয়
  • ট্রেনে প্রয়োজনে খাবার পাওয়া যায়
  • ট্রেনে ভ্রমণ অন্য পরিবহনের তুলনায় অনেক ভালো
  • ট্রেনে যদি প্রাকৃতিক চাপ আসে তার জন্য ট্রেন এ ব্যাবস্থা রয়েছে

ট্রেনের গুরুত্বপূর্ন গুনগুলো:

ট্রেন হচ্ছে ভ্রমণের দিক থেকে একটি পারফেক্ট পরিবহন ট্রেনে ভ্রমণ একটি আনন্দময় ভ্রমণ হয়ে থাকে। আর এই আনন্দময় ভ্রমণ হওয়ার পিছনে ট্রেনের অনেক গুনাগুন রয়েছে, সে কারণে ট্রেনে ভ্রমণ করতে ভালো লাগে, বা অনেক কমপিটিবল মনে হয়। ট্রেনের গুন গুলো হল ট্রেন যথাসময়েই গন্তব্য স্থানে পৌঁছে দিতে চেষ্টা করে, ও ট্রেন চলন্ত অবস্থায় কোন রকমের যানজটে পড়াতে হয় না। কারণ ট্রেন নির্দিষ্ট একটা রাস্তা দিয়ে তার গন্তব্যস্থানে চলে যায়।

শেষ কথা: পরিশেষে একটি কথা যে, যদি কোন তথ্য মিছিং থাকে তাহলে আপনারা কমেন্টে জানাতে পারেন।আর একটি কথা ভাড়া কিন্তু অনেক সময় চেন্জ হয়ে যায়,কারণ অনেক সময় তেলের দাম বেড়ে যায় সে কারনে বেড়ে যায় গাড়ির ভাড়ার দামও তাই আপনারা টিকিট কাটার আগে দামটা টিকিট কাউন্টার থেকে জিঞ্জেস করে নিবেন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *